bdpostall.page.tl

আর্টিকেল লেখা

কোয়ালিটি কন্টেন্ট লিখার অসাধারণ কিছু টুলস অ্যান্ড টিপস

যারা অ্যামাজন এফিলিয়শন কিংবা গুগল অ্যাডসেন্স নিয়ে কাজ করতে চায় অনেকেই কন্টেন্ট লিখার জন্য কাজে নামতে ভয় পায়।ভয়কে জয় করার জন্য যেভাবে হোক আপনাকে কন্টেন্ট লিখতে হবে। আপনি হয়ত জানেন কন্টেন্ট হল কিং(রাজা) কিন্তু আমি এটা বিশ্বাস করি না।আমার কাছে কোয়ালিটি কন্টেন্ট হল কিং (রাজা) । কন্টেন্ট  লিখতে হলে আপনাকে একটা ধারা মেইনটেইন করতে হবে। যেমন ঃ কোন বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন সেই বিষয় খুঁজে বের করা অর্থাৎ কিওয়ার্ড রিসার্চ , কম্পিটিটর এনালাইসিস, সার্চ ভলিউম , সাজেসটেড বিড ইত্যাদি দেখে কিওয়ার্ড বাছাই করতে হবে।

শুধু  আর্টিকেল লিখলেই হবে না। আর্টিকেলে গ্রামার ভুল,বানান ভুল এগুলো অবশ্যই সংশোধন করতে হবে। এগুলো সংশোধন করার জন্য অনেক ফ্রি সফটওয়্যার আছে। আর্টিকেলটি কত পারসেন ইউনিক তা অবশ্যই চেক করতে হবে। আমার কাছে ৯০% ইউনিক হলে আর্টিকেলটি বেস্ট মনে হয়। ওভারআল আপনার কন্টেন্ট যাতে এঙ্গেজমেণ্ট হয় সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ করে টপিকস খুঁজে পেলেন। এখন এই টপিকস এর গুগল ট্রেন্ড অবশ্যই দেখে নিবেন। ট্রেন্ড যদি নিচের দিকে নামে তাহলে এই কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ না করাটাই ভাল। যেগুলোর ট্রেন্ড উপরের দিকে উঠে সেই কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করা উচিত।

কোয়ালিটি কন্টেন্ট লিখার অসাধারণ কিছু টুলস অ্যান্ড টিপস

যেই টপিকস খুঁজে পেয়েছেন সেই টপিকস নিয়ে আপনি কিছুই জানেন না।কিন্তু কিভাবে লিখবেন ১০০০ ওয়ার্ডের আর্টিকেল ? আমরা আর্টিকেল লিখানোর জন্য রাইটার খুঁজি এবং টাকা ইনভেস্ট করি। আমি সাজেস্ট করব আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগ সাইটের জন্য কিছু আর্টিকেল নিজে লিখেন এবং কিছু রাইটার দিয়ে লিখিয়ে নিন এতে করে ইংরেজির উপর আপনার দক্ষতা বাড়বে সেই দক্ষতাটা অ্যামাজন এফিলিয়েশন কিংবা মার্কেটিং সেক্টরে অবশ্যই কাজে লাগবে। তাছাড়া  আপনার ইংরেজি স্কিল ডেভেলপ করার জন্য এই ওয়েবসাইটগুলো নিয়মিত ফলো করতে পারেন।

  1. http://www.bbcjanala.com/
  2. http://www.englishfor2day.com/
  3. http://www.englishgrammarsecrets.com/
  4. http://www.elearnenglishlanguage.com/blog/

আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হলে অবশ্যই সেই বিষয়ের উপর ধারনা তৈরি করতে হবে প্লাস স্টাডি করতে হবে। বিষয়ভিত্তিক লেটেস্ট আর্টিকেলগুলো সম্পর্কে ধারনা পেতে আপনাকে ব্রাউজারের সার্চবারের “সার্চ টুলস” থেকে সময়টা সিলেক্ট করতে হবে। সময় সিলেক্ট করে দিলে এই সময়ের মধ্যে এই টপিকসের যতগুলো আর্টিকেল পাবলিশ হয়েছে সবগুলো দেখাবে এবং আপনি সহজেই ধারনা পেতে পারেন।

কিছু সফটওয়্যার যা আপনার কাজে লাগতে পারে 

 

রিডাবিলিটি স্কোর বেশি হওয়া ভাল। একচুয়ালি যখন লাইভ প্রজেক্টে কাজ করবেন তখন সহজেই বুঝতে পারবেন। সবগুলো ক্রাইটেরিয়া ফলো করে কন্টেন্ট লিখলে আশা করি ভালো হবে।

কমেন্টে আপনার মতামত জানাতে ভুলবেন না । ভালো লাগলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
 


এস ই ও কনটেন্ট কপিরাইটিং এবং কনটেন্ট হ্যাকড গাইডলাইন

একটা ভালো মানের কনটেন্ট বর্তমানে এসইও এর জন্য যেমন ভালো অপরদিকে এটি ট্র্যাফিকদের ক্ষেত্রে। আপনার একটা মানসম্মত কনটেন্ট হাজার ডলার পেইড মার্কেটিংকে রক্ষা করতে পারে। সুতরাং একটা কনটেন্ট লেখার জন্য আপনাকে সেই কনটেন্ট এর পেছনে সময় দিতে হবে।


আমরা সাধারনত চিন্তা করে থাকি কনটেন্ট লিখব গুগলের জন্য । অর্থাৎ কনটেন্ট এর ভিতর ফোর্স করে কি-ওয়ার্ড প্রবেশ করায়। আপনার কনটেন্টে হয়ত ভিজিটর আসবে কিন্তু ওই কনটেন্টে যদি মূল টপিকস  থেকে অন্য টপিকস এর কথা বেশি থাকে তবে ভিজিটর ফল করবে। আর ভিজিটর এসে যদি ফল করে তবে বাউন্স রেট বেড়ে যাবে। ফলশ্রুতিতে আপনি সার্চ ইঞ্জিন পজিশন থেকে ডিক্রেস হবেন। আপনাকে উপরোক্ত ২ টা জিনিসই মাথায় রাখতে হবে। কিন্তু সবকিছু যেন ন্যাচারালি হয় সেটার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

চলে যাওয়া যাক মূল কথায়। একটা কনটেন্ট কে প্রান দিতে হলে আপনাকে কি কি করতে হবে সে সব বিষয় নিয়ে আমি আজকে আলোচনা করব।

অডিয়েন্স



This website was created for free with Own-Free-Website.com. Would you also like to have your own website?
Sign up for free