bdpostall.page.tl

tips and tricks


জেনে নিন, কত সময় লাগে হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক হতে?
জেনে নিন, কত সময় লাগে হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক হতে? on 08/02/2016 at 10:10pm (UTC)
 নিরাপত্তা-সংক্রান্ত বিতর্ক কিছুতেই পিছু ছাড়তে
চাইছে না হোয়াটসঅ্যাপ-এর!
দিন কয়েক আগেই জানা গেছে, E2E বা এন্ড-টু-এন্ড
এনক্রিপশনেও হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথন মোটেও
সুরক্ষিত নয়। যতই কথোপকথন E2E এনক্রিপটেড
হোক না কেন, যাঁদের মধ্যে তা চলছে, সেই দু’জন ছাড়া
তৃতীয় কোনো ব্যক্তি চাইলেই কথোপকথন ডি-কোড
করতে পারেন। তাছাড়া, হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথন
মুছেও দেয়া যায় না। মুছলেও তা থেকেই যায়!
এই বিপজ্জনক তথ্য জানাজানি হওয়ার পরেই উঠে
এল আরও এক বিস্ফোরক খবর। জানাল সংযুক্ত
আরব আমিরশাহির এক নন-প্রফিট অনলাইন সেফটি
সংস্থা। সেই সংস্থার নাম এমিরেটস সেফার ইন্টারনেট
সোসাইটি; সংক্ষেপে ই-সেফ।
সম্প্রতি এক সাংবাদিক বৈঠকে ই-সেফ দাবি তুলেছে,
চাইলেই হ্যাক করা যায় হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট!
কোনো ব্যক্তি মাত্র ৩০ সেকেন্ডেই এই দুষ্কর্মটি
করতে পারেন! কীভাবে, হাতে-কলমে তা সাংবাদিক
বৈঠকে দেখিয়েও দিয়েছে ই-সেফ।
ই-সেফ জানাচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাকের চাবিকাঠি হল
ফোনের QR কোড। একবার যদি কেউ আপনার ফোনের
QR কোড পেয়ে যায়, তাহলে সেই কোড ব্যবহার করে
ভায়া ডেস্কটপ হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাক করাটা নেহাতই
ছেলেখেলা! তার পরে সেই হ্যাকার, বলাই বাহুল্য, যা
খুশি করতে পারে অন্য ব্যক্তির হোয়াটসঅ্যাপ
অ্যাকাউন্ট নিয়ে।
ই-সেফ আরও জানিয়েছে, তাদের সাম্প্রতিক সমীক্ষা
বলছে, বেশির ভাগ মানুষই না কি ডেস্কটপ থেকে
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের পর লগ-আউট না করেই চলে
যান! সে সব ক্ষেত্রে হ্যাকারদের কাজ আরও সহজ
হয়ে যায়।
এছাড়া ই-সেফ জানাচ্ছে, তাদের সমীক্ষা অনুযায়ী
১০০ জনের মধ্যে ৭৮ জন মানুষই তাঁদের ফোন অন্যের
হাতে তুলে দেন! সেই ব্যাপারটা QR কোড জানার
কাজটা অনেক সহজ করে দেয়।
এবার তাহলে সতর্ক হওয়া যাক!
সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন
 

মঙ্গলপৃষ্ঠের রেখাগুলো পানিপ্রবাহ দ্বারা তৈরি নয়
মঙ্গলপৃষ্ঠের রেখাগুলো পানিপ্রবাহ দ্বারা তৈরি নয় on 08/02/2016 at 10:09pm (UTC)
 লালগ্রহ মঙ্গল নিয়ে আবারও নতুন বিতর্ক সৃষ্টি
হলো। গ্রহটির বেশ কিছু অঞ্চলের মাটিতে যেসব দাগ
দেখা যাচ্ছে সেগুলো আসলে পানির স্রোতের কারণে
তৈরি হয়েছে কিনা এটাই বিতর্কের বিষয়। নাসার
মহাকাশযান ‘মার্স রিকনাইসেন্স অরবিটার’ -এর
পাঠানো ছবি দেখে নাসার বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন
মঙ্গলের ‘গালি’ এলাকাগুলোতে যে দাগগুলি দেখা
যাচ্ছে সম্ভবত সেগুলি পানিপ্রবাহের কারণে সৃষ্টি
হয়নি।
মঙ্গলের পৃষ্ঠদেশে যে সব এলাকায় একই সঙ্গে তিন
রকমের গঠন দেখা যায়, সেই সব এলাকাগুলোকে বলা
হয় ‘গালি’। এর আগে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, পানির
স্রোতের জন্যই ওই দাগগুলি তৈরি হয়েছে। ওই
এলাকাগুলির চেহারায় তিন রকমের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
উপরের অংশে রয়েছে একটা গুপ্ত কুঠুরি, কোন তরল
প্রবাহিত হওয়ার পথ বা চ্যানেল। নীচের স্তরে জমে
রয়েছে থিতিয়ে পড়া পদার্থগুলি। অরবিটারের পাঠানো
ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন কার্বন ডাই-
অক্সাইডের বরফই ওই ‘গালি’ এলাকগুলো বানাতে
পারে।
এই ‘গালি’ ছাড়াও মঙ্গলের পিঠে আরও এক ধরনের
এলাকা রয়েছে, যেগুলিকে বলা হয় ‘স্ট্রিক্স’। মানে
ডোরাকাটা বা আঁকাবাঁকা দাগ। ওই ‘স্ট্রিক্স’গুলোকে
‘রেকারিং স্লোপ লাইনি’ (আরএসএল) বলা হয়। ওই
‘স্ট্রিক্স’গুলো আসলে ভেজা লবণ দ্বারা সৃষ্। তার
মানে কোন কালে ওই ‘স্ট্রিক্স’ এলাকায় পানি
প্রবাহিত হতো কিংবা এখনও হচ্ছে।
‘এমআরও’-র পাঠানো তথ্যাদির ভিত্তিতে গবেষণাটি
চালিয়েছেন মেরিল্যান্ডে জন্স হপকিন্স
বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লায়েড ফিজিক্স ল্যাবরেটরির
(এপিএল) গবেষকরা। ‘গালি’ এলাকার দাগগুলিকে যে
পানির প্রবাহ-পথ বলে মনে করা হয়েছিল নাসার
মহাকাশযান ‘এমআরও’-র পাঠানো তথ্যপ্রমাণ সেই
ধারণাকে সমর্থন করেনি। বরং কার্বন ডাই-
অক্সাইডের বরফই ওই ‘গালি’ এলাকার গঠনে বড়
ভূমিকা নিয়েছে বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।
 

সহজ ধাধা দেখি কয়জন জানেন:) About 9 ঘন্টা আগে
সহজ ধাধা দেখি কয়জন জানেন:) About 9 ঘন্টা আগে on 08/02/2016 at 10:08pm (UTC)
 ਀"দিলে খায় না
কিন্তু না দিলে খায়"਀
***সেটা কি**
 

রমণের সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সতর্কতা
রমণের সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে সতর্কতা on 08/02/2016 at 10:07pm (UTC)
 রায় সবার হাতে এখন প্রযুক্তির সুবিধা পৌঁছে গেছে।
বাড়ি থেকে দূরে কোথাও আছেন, এই তথ্য
দুষ্কৃতকারীদের সুযোগ করে দিতে পারে। আর তাই
ইন্টারনেট, বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
কিছু প্রকাশ করার আগে সতর্ক থাকতে হবে। ভ্রমণে
থাকাকালীন এমনই কিছু সতর্কতা গ্রহণের কৌশল
থাকছে এখানে।
বেশ কিছুদিনের জন্য কোথাও গেলে ব্যক্তিগত ভয়েস
মেইল, ই-মেইল ও সামাজিক মাধ্যমে তা জানানো বন্ধ
করুন
অনলাইনে নির্দিষ্ট করে ভ্রমণের দিন লেখা উচিত হবে
না। পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও সতর্ক করে দিতে
হবে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা
সেটিংস পরীক্ষা করুন। সর্বোচ্চ স্তরের নিরাপত্তা
নিশ্চিত করুন
বাসস্থানের ঠিকানা কিংবা মোবাইল নম্বরের মতো
ব্যক্তিগত তথ্য প্রোফাইল পেজে উল্লেখ করবেন না
আগে প্রকাশ করা (পোস্ট) ছবিগুলো খুঁটিয়ে দেখুন।
ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করে এমন ছবি সরিয়ে ফেলুন
একইভাবে কোনো ছবি পোস্ট করার আগে দেখে নিন, তা
গুরুত্বপূর্ণ কোনো তথ্যের জানান দিচ্ছে কি না
স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছবিতে স্থানের তথ্য যোগ করার
প্রযুক্তি জিওট্যাগিং বন্ধ রাখুন
অনেকের মতে, ভ্রমণ থেকে না ফেরা পর্যন্ত ভ্রমণের
ছবি পোস্ট করাও উচিত নয়
সূত্র: নিউজওয়্যার
 

এ মাসেই অ্যান্ড্রয়েড নোগাট
এ মাসেই অ্যান্ড্রয়েড নোগাট on 08/02/2016 at 10:05pm (UTC)
 গুগলের সর্বশেষ অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণ নোগাট চলতি
মাসেই উন্মুক্ত করা হতে পারে। গুগলের নেক্সাস
স্মার্টফোনে আগস্ট মাসে নিরাপত্তা প্যাঁচসহ এই
সফটওয়্যারটি উন্মুক্ত করবে গুগল। প্রযুক্তি বিষয়ে
বিভিন্ন সময় আগাম তথ্যদাতা ইভান ব্লাস
অ্যান্ড্রয়েড সম্পর্কে এ তথ্য প্রকাশ করেছেন। গুগল
অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে এ প্রসঙ্গে কোনো তথ্য
প্রকাশ করেনি।
এর আগে ইভান ব্লাস ইভলিকস নামের টুইটারে বিভিন্ন
তথ্য ফাঁস করে পরিচিতি পান। তিনি দাবি করেছেন,
গুগলের নতুন অ্যান্ড্রয়েড সংস্করণের হালনাগাদ
নেক্সাস ৫ ব্যবহারকারীরা পাবেন। এ ছাড়া
স্যামসাংয়ের গ্যালাক্সি নোট ৭ স্মার্টফোনে
অ্যান্ড্রয়েড নোগাট থাকতে পারে।
ভবিষ্যতে নেক্সাস সিরিজে যেসব স্মার্টফোন আসছে
তাতে নোগাট থাকবে। এর আগে এইচটিসি তাদের
এইচটিসি ১০, এইচটিসি ওয়ান এ৯ ও এম ৯ ফোনে নতুন
অপারেটিং সিস্টেম হালনাগাদের ঘোষণা দেয়। এ বছর
আরও দুটি নতুন নেক্সাস ফোন আনবে এইচটিসি।
 

ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামের পূর্ণাংগ গাইডলাইন – টিপস এন্ড ট্রিকস
ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামের পূর্ণাংগ গাইডলাইন – টিপস এন্ড ট্রিকস on 08/01/2016 at 11:14pm (UTC)
 প্রথমে জেনে নেই ব্লগ কিংবা ভিডিও চ্যানেল হতে কি কি ভাবে ইনকাম করা যায়

প্রথম কাজ হচ্ছে ব্লগিং সাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেলকে মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য এবং আস্থার জায়গাতে নিতে হবে। মানুষের কাছে যখন আগ্রহের স্থানে যাবে, তখনেই ব্লগটি থেকে ইনকামের পরিকল্পনা করতে পারবেন।
কি কিভাবে ইনকাম হতে পারে?



ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামের পূর্ণাংগ গাইডলাইন - টিপস এন্ড ট্রিকস

♦ অ্যাডসেন্স ইনকাম: ব্লগের ট্রাফিক ভালো থাকলে এবং অন্য সকল রিকোয়ারমেন্ট ঠিকমত থাকলে গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারেন। অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লুভ হলে, সেখান হতে ইনকাম করতে পারেন। এ ইনকামটা মূলত নির্ভর করে আপনার ব্লগে কিংবা ইউটিউবে চ্যানেলে কিরকম ভিজিটর রয়েছে, তার উপর। তাই ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। ৪র্থ পর্বের (গ) নং পর্বে কিভাবে ভিজিটর বাড়াবেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো।
♦ সিপিএ ইনকাম: আপনার ব্লগে ভিজিটর থাকলে সিপিএ মার্কেটপ্লেসগুলোতে এ নিশ সম্পর্কিত অফার নিয়ে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারেন। প্রচুর পরিমান সিপিএ মার্কেটপ্লেস রয়েছে। সব সিপিএ মার্কেটপ্লেসেই বিভিন্ন নিশের অফার রয়েছে। আপনার ব্লগে ভাল ভিজিটর থাকলে সেসব নিশের অফার প্রমোট করে ভাল ইনকাম করতে পারেন।
♦ অ্যাফিলিয়েশন ইনকাম: আপনার ব্লগের নিশ সম্পর্কিত প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েশন লিংক এ ব্লগের ভিজিটরদের কাছে প্রমোট করতে পারেন। ধরি, আপনার ব্লগটি ঘরের নিজের বাবুকে নিয়ে করেছেন। সেখানের ভিজিটর থাকবে, সাধারণত নতুন মা কিংবা অন্য মহিলারা। এ ভিজিটররা যখন আপনার ব্লগকে পছন্দ করা শুরু করবে, তখন তাদের কাছে শিশুদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট যেমন সেটা হতে পারে, বেবি ক্যারিয়ার কিংবা অন্য কোন খেলনা। এ জন্য কি করবেন?বিভিন্ন পোষ্টে হয়ত লিংক দিলেন কিংবা ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেন। দেখবেন অ্যাফিলিয়েশনের ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
♦নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি: ধরি, আপনার ব্লগটি শিশুদের বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটিস নিয়ে। তাহলে সেই ব্লগের ভিজিটরদের কাছে শিশুর বাবামায়ের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। শুধু বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দিলেই দেখবেন, ভাল অর্ডার পেয়ে যাবেন। এভাবে কোন সার্ভিসও সেল করতে পারবেন।
ব্লগ তৈরি করলেই সফল হওয়া যায়না, যত বেশি মানুষকে আপনার ব্লগের ব্যপারে আগ্রহী করে তুলতে পারবেন, তত বেশি ব্লগের সফলতা পাবেন। ব্লগের ব্যপারে আগ্রহী করে তুলতে হলে ব্লগে যেমন গুরুত্বপূর্ণ এবং ইউনিক কনটেন্ট থাকতে হবে, তেমনি ব্লগে যে এ কনটেন্টগুলো রয়েছে, সেই ব্যাপারে অন্যদেরকে জানানোর জন্য মার্কেটিংটা জোর দিয়ে করতে হবে। ব্লগের ভাল মানের কনটেন্ট থাকলে ১ম দিকে নিজেকে মার্কেটিং করতে হলেও পরে দিয়ে নিজে মার্কেটিং করা কমিয়ে দেওয়া যায়। কারণ তখন পাঠকরাই মার্কেটিং করে দিবে। আর যদি কনটেন্ট ভাল না থাকে তাহলে সবসময়ই আপনাকে মার্কেটিংয়ের জন্য সমান কষ্ট করতে হবে। সুতরাং বুদ্ধিমান হলে কনটেন্ট তৈরিতেই বেশি পরিশ্রম করবেন, তাহলে প্রচুর আরাম করার সুযোগ পাবেন। আর বোকা হলে কনটেন্টে পরিশ্রম কম করবেন, ফলাফল মার্কেটিংয়ের জন্য সবসময়ই অমানসিক পরিশ্রম করে যাবেন, এক পযায়ে হতাশ হয়ে অফ করে দিবেন।

মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও আপনাকে ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে হবে। সে ব্যাপারে বিস্তারিত এখানে জানাবো।

মার্কেটিং করার সময় দুটি বিষয় টার্গেট করে মার্কেটিং প্লান সাজাতে হবে।

১) কারও চোখের নজরে নিয়ে এসে ইন্টারেস্টেড করা

২) খোজ করছেন, পেয়ে গেল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপনার লেখা

ট্রাফিক আনার ১ম পদ্ধতি

১ম টার্গেটটি নিয়ে কথা বলি। আপনি কোন আর্টিকেল লিখলেন ব্লগে পোস্ট করলেন। এবার আর্টিকেলটি এখন শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়াতে। সেই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়া উপস্থিতরা আপনার লিংক দেখে ইন্টারস্টেড হয়ে আপনার লিংকে ক্লিক করে ব্লগটিতে প্রবেশ করে পড়লো, এভাবে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন।

এরকমভাবে ট্রাফিক পেতে হলে কোন কোন মিডিয়াতে লিংক শেয়ার করতে পারেন, সেটি নিচে দিলাম।

১) সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, লিংকডিন, রেডিট, ইন্সটাগ্রাম

২) বিশেষায়িত সোশ্যাল মিডিয়া: ইমেজ বেস সোশ্যাল মিডিয়া: পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম

ভিডিও বেস সোশ্যালমিডিয়া: ইউটিউব

স্লাইডবেস সোশ্যালমিডিয়া: স্লাইডশেয়ার

ব্লগ টাইপ সোশ্যালমিডিয়া: থাম্বলার (tumblr), মিডিয়াম

৩) ব্লগিং: ওয়েব২.০ ব্লগ সাইট, গেস্ট ব্লগিং সাইট

৪) প্রশ্ন-উত্তর বিষয়ক সাইট: quara.com, yahoo answer

উপরের সাইটগুলোতে নিয়মিত প্রচুর ভিজিটর থাকে, আড্ডা দেয়, জ্ঞান আহরণের জন্য যায়, ভাল লাগা, নেশার কারনে যায়। এসব সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের লিংক দিয়ে আসলে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়।

এসব সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের প্রমোশনের ক্ষেত্রে ভাল ফলাফল পেতে হলে নিচে টেকনিকগুলো মনে রাখুন:

১) মানুষের মনে বিরক্তি তৈরি না করে ইন্টারেস্ট বাড়িয়ে লিংক শেয়ার করুন।

২) শুধুমাত্র নিজের প্রোফাইলের ওয়্যালে শেয়ারের মধ্যে লিমিট না থেকে ব্লগ কনটেন্ট রিলেটেড বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, এরকম গ্রুপগুলোতে গিয়ে লিংক শেয়ার করুন।

৩) আপনার প্রতিটা পোস্ট যদি ব্লগের লিংক শেয়ার করা হয়, সেক্ষেত্রে ভাল ট্রাফিক পাবেননা। ব্লগের লিংক ছাড়াও যে বিষয়ের লিখা শেয়ার করবেন, সেই রিলেটেড বিভিন্ন টিপস, ভিডিও, ইমেজ শেয়ার করুন। তাহলে আপনার ব্লগের লিংকের প্রতিও মানুষের আগ্রহ বেশি হবে।

৪) অন্যের পোষ্টগুলোতে মাঝে মাঝে ভ্যালু ক্রিয়েট করার মত টিউমেন্ট করুন। সুযোগ পেলে টিউমেন্টে আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করুন।

৫) সোশ্যাল মিডিয়াতে যারা ব্লগ রিলেটেড বিষয়ে ইনফ্লুয়েন্সার, তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলুন, তাদের পোষ্টগুলোতে টিউমেন্ট করুন নিয়মিত। যদি আপনার কোন ব্লগ কনটেন্ট সেই ব্যক্তি পোষ্ট রিলেটেড হয়ে থাকে, তাহলে টিউমেন্টে ব্লগের লিংক শেয়ার করুন।

বেশি টিপস দিলে ভুলে যাবেন। এ পাঁচটি টিপস ভালভাবে অনুসরণ করুন। সফলতা পাবেন।
ট্রাফিক আনার ২য় পদ্ধতি

এবার ট্রাফিক আনার দ্বিতীয় টার্গেটটি নিয়ে কথা বলব। অর্থাৎ কারও হঠাৎ কোন একটা বিষয়ে জানার জন্য প্রয়োজন হলো তখন সে গুগলে সার্চ করে সেটি জানতে প্রয়োজনীয় কনটেন্ট খোজ করবেন। তখন যদি সেই বিষয়টি সম্পর্কিত আপনার কোন লেখা সে সার্চে পেয়ে যায়, তাহলে সেখান হতে প্রচুর ভিজিটর পাবেন। মূলত ব্লগের ৯০
 

<-Back

 1 

Continue->

This website was created for free with Own-Free-Website.com. Would you also like to have your own website?
Sign up for free